যোগাযোগ করুন

০১৯৮৮৮৯৯৯৩৬

শনিবার -শুক্রবার

সকাল ৯টা - রাত ৯টা

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন
সুস্থ ও সুখী জীবন যাপন করুন

কোনভাবেই আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন হচ্ছে না ? ডায়াবিটের অত্যাধুনিক থেরাপির মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করুন সহজেই

ফ্রি পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন

আমদের সম্পর্কে

ডায়াবিটে আমরা সমন্বিত চিকিৎসার মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগীদের বিভিন্ন জটিলতা নিরাময়ে কাজ করে থাকি। জটিলতাসমূহের মধ্যে নার্ভের ব্যাথা ও দূর্বল হয়ে যাওয়া, কিডনিজনিত সমস্যা, ডায়াবেটিক ফুট আলসার বা ঘা জনিত সমস্যা, ব্লাড সারকুলেশন বা রক্ত সঞ্চালন জনিত সমস্যা ও অন্যান্য। সমন্বিত চিকিৎসা ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে ওজোন থেরাপি যা ওজোন গ্যাসের মাধ্যমে দেয়া হয়। আকুপাংচার, ডায়াবেটো ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক এনার্জি, পালস ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড থেরাপি ও থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ প্রোগ্রাম।

Le Viagra et le achat Viagra sans ordonnance figurent parmi les médicaments oraux les plus efficaces et les plus couramment prescrits pour traiter efficacement la dysfonction érectile (DE). Le achat Cialis 20 mg et le Cialis agissent tous deux en bloquant certaines substances chimiques dans l’organisme, ce qui contribue à augmenter le flux sanguin vers le pénis, facilitant ainsi l’obtention et le maintien d’une érection. Cependant, il existe des différences importantes entre ces options de traitement de la dysfonction érectile : Le sildénafil est largement vendu sous le nom de Viagra, tandis que le tadalafil est connu sous le nom de Cialis (des versions génériques sont également disponibles). Le Viagra agit rapidement, produisant des effets en 30 à 60 minutes en moyenne. Le tadalafil reste plus longtemps dans l’organisme, ce qui permet d’obtenir des érections jusqu’à 36 heures.
কেন আমাদের কাছ থেকে সেবা নিবেন?

আমাদের এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপিস্ট

Dr. Masum

Dr. Masum

Physiotherapist

Dr. Banasree (PT)

Dr. Banasree (PT)

Physiotherapist

Dr.Kaushik (PT)

Dr. Kaushik (PT)

Physiotherapist

Dr.Liton (PT)

Dr. Liton (PT)

Physiotherapist

সাধারণ জিজ্ঞাসা

ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ গুলো কি কি?
  • ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া এবং অতিরিক্ত পিপাসা লাগা।
  • দুর্বলতা অনুভব
  • করা এবং মাথা ঘোরা।
  • ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া।
  • সময়মতো খাওয়া-দাওয়া না করলে রক্তে শর্করা কমে যাওয়া।
  • মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া।
  • কোনো কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া।
  • শরীরে ক্ষত বা কাটাছেঁড়া হলে দীর্ঘদিনেও তা না সারা।

সাধারন লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে তৃষ্ণা, পলিউরিয়া , ওজন হ্রাস এবং দৃষ্টি ঝাপসা । যদি চিকিত্সা না করা হয়, এই রোগটি কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম , চোখ , কিডনি এবং স্নায়ুর ব্যাধি সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

আপনার ডায়াবেটিস আছে কিনা তা নিশ্চিতভাবে জানার একমাত্র উপায় হল পরীক্ষা করা । সবচেয়ে সাধারণ পরীক্ষা হল A1C পরীক্ষা এবং প্লাজমা গ্লুকোজ পরীক্ষা।

খালি পেটে যদি ব্লাড সুগার ৭ মিলি মোল/লিটার বা তার বেশি হয় এবং গ্লুকোজ খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে ১১.১ মিলি মোল/লিটার বা তার বেশি থাকে, তবে ডায়াবেটিস নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া, যেকোনো সময় ব্লাড সুগার পরীক্ষা করে যদি ১১ মিলি মোল/লিটার বা তার বেশি দেখা যায়, তবে তা ডায়াবেটিসের লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়, কিন্তু পুরোপুরি সেরে যায় না। পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত এমন কোনো ওষুধ আবিষ্কৃত হয়নি, যা ডায়াবেটিসকে পুরোপুরি নিরাময় করতে পারে। তাই স্বাস্থ্যকর খাবার ও ব্যায়ামের পাশাপাশি ডায়াবেটিসের ওষুধ সব সময় খেয়ে যেতে হবে।

Scroll to Top